কিভাবে জটিল অবস্থায় নিজেকে ডেভলপ করবেন?
অসুস্থ আজ মানুষ,অসুস্থ আজ পৃথিবী।বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ মহামারীর অবস্থা সকলেরই জানা আছে।আমরা একটি জটিল অবস্থার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি।এই জটিল অবস্থার মধ্যেও আমাদের সময় ও জীবন কোনটাই থেমে থাকে না।প্রতিনিয়ত আমাদের জীবন সময়ের সাথে গড়িয়ে যাচ্ছে।কিন্তু সেই সময়কে আমরা কতটা কাজে লাগাতে পারছি?কখনো চিন্তা করেছেন?
আমাদের সাধারণ জীবনে আমরা বিভিন্ন কর্মকান্ড নিয়ে ব্যস্ত থাকি।সেই কাজের ভিড়ে নিজেদের ডেভলপমেন্ট করার সুযোগ হয়ে উঠে না।কিন্তু বর্তমান সময়ে আমাদের হাতে প্রচুর সময় আছে।সেই সময়টাকে কাজে লাগিয়ে আমরা নিজেদের স্কিল ডেভলপ করতে পারি।স্কিল সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে।
Practical Skill/Hard Skill
Soft Skill
Soft Skill
যেহেতু বর্তমান অবস্থায় আমাদের হার্ড স্কিল ডেভলপ করা সম্ভব না।তাই আমাদের সফট স্কিল ডেভলপ করার দিকে নজর দিতে হবে।সফট স্কিল গুলোর মধ্যে কিছু হলো -
গ্রোথ মাইন্ডসেট
টাইম ম্যানেজমেন্ট
টিমওয়ার্ক
ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স
সিভি রাইটিং
কর্পোরেট গ্রুমিং
লিডারশিপ স্কিল
পারচুয়েশন স্কিল
ক্যারিয়ার প্ল্যানিং
পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং
পাবলিক স্পিকিং
টাইম ম্যানেজমেন্ট
টিমওয়ার্ক
ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স
সিভি রাইটিং
কর্পোরেট গ্রুমিং
লিডারশিপ স্কিল
পারচুয়েশন স্কিল
ক্যারিয়ার প্ল্যানিং
পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং
পাবলিক স্পিকিং
ইত্যাদি।এছাড়া ও আরো কিছু সফট স্কিল রয়েছে।এই সফট স্কিল গুলো নিজেদের জীবনমান উন্নত করে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।জীবনের প্রফেশনাল পর্যায়ে গিয়ে এসব স্কিলের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন সবাই।বর্তমানে হেলায় না করলে ভবিষ্যত আপনার জন্য বাধা তৈরী করবে।
এইসব স্কিল গ্রো করার জন্য প্রথমেই প্রয়োজন গ্রোথ মাইন্ডসেট।গ্রোথ মাইন্ডসেট দিয়েই স্কিলের যাত্রা শুরু হয়।অনেকেরই চিন্তা আসে যে
"আমি তো কিছু পারিনা আমি কিভাবে কি করব?"
"আমি তো কিছু পারিনা আমি কিভাবে কি করব?"
শুরু করার পর থেকেই যাত্রা শুরু এবং যাত্রা পথে চলতে চলতেই সাফল্যের সাথে দেখা।আপনাকে শুরু করতে হবে একটি অবস্থান থেকে।প্রত্যেকের ভেতরেই কিছু না কিছু সুপ্ত প্রতিভা লুকিয়ে আছে।সেটা যত সুপ্তই হোক না কেন তা খুঁজে বের করুন।নিজেকে জানার থেকে বড় এবং কঠিন কাজ পৃথিবীতে বিরল।তাই বিখ্যাত মনীষী এ্যারিসটেটল বলে গিয়েছিলেন,
"Know Thyself". আপনার নিজের ভেতরের প্রতিভা থেকে শিক্ষা শুরু করুন।শেখার একটা পর্যায়ে আপনি একটির সাথে আরেকটি রিলেট করতে পারবেন।তখনই শুরু হবে আপনার পূর্ণ উদ্যমে শিক্ষা।আপনার নিজের ভেতরে প্রতিভা যেমন আছে তেমনি খামতিও আছে।সেই খামতিগুলো পূরণ করার জন্য কি কি করা প্রয়েজন তা বের করে সমাধান শুরু করে দিন।
"Know Thyself". আপনার নিজের ভেতরের প্রতিভা থেকে শিক্ষা শুরু করুন।শেখার একটা পর্যায়ে আপনি একটির সাথে আরেকটি রিলেট করতে পারবেন।তখনই শুরু হবে আপনার পূর্ণ উদ্যমে শিক্ষা।আপনার নিজের ভেতরে প্রতিভা যেমন আছে তেমনি খামতিও আছে।সেই খামতিগুলো পূরণ করার জন্য কি কি করা প্রয়েজন তা বের করে সমাধান শুরু করে দিন।
পরবর্তী বিশ্ব পরিস্থিতিতে টেকনোলজিতে আমূল পরিবর্তন আসবে।সব খাতেই টেকনোলজি ব্যবহৃত হবে।হোক তা ব্যবসা কিংবা পড়াশোনা।পরবর্তী বিশ্ব পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে ডিজিটাল স্কিল গ্রো করা শুরু করুন।হতে পারে তা --
ডিজিটাল মার্কেটিং।
সাইবার সিকিউরিটি।
গ্রাফিক ডিজাইন।
সাইবার সিকিউরিটি।
গ্রাফিক ডিজাইন।
ইত্যাদি।
পরবর্তী বিশ্ব পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে ভবিষ্যত ৫ বছরের জন্য প্ল্যান করে ফেলুন এবং সেই প্ল্যান অনুযায়ী কাজ করতে থাকুন।আপনার লক্ষ্য অর্জনের জন্য কি কি স্কিল প্রয়োজন তা লিপিবদ্ধ করুন এবং তা অর্জনের দিকে এগিয়ে যান।সবার আগে আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে আপনি করবেন তাহলেই আপনি পারবেন।
অনেক সময় দেখা যায় একটা কাজ করতে গিয়ে কাজটার প্রতি প্রথমে আগ্রহ থাকলেও পরে আগ্রও চলে যায়।এই পরিপ্রেক্ষিতে, আপনাকে খুঁজে বের করতে হবে
" কেন আগ্রহ হারিয়েছেন?"
হতে পারে সেটা-
" কেন আগ্রহ হারিয়েছেন?"
হতে পারে সেটা-
কাজের ক্ষেত্রে বাধা পেয়েছেন সেই কারনে
কাজটা সম্পূর্ণরুপে শেষ করতে পারেননি
কাজের ফলাফল আপনার মনঃপূত হয়নি
কাজটা সম্পূর্ণরুপে শেষ করতে পারেননি
কাজের ফলাফল আপনার মনঃপূত হয়নি
আরে বিভিন্ন কারন হতে পারে।আপনি সেই কারণ খুঁজে বের করে তা সমাধান করবেন।তাহলে আবারও নতুন উদ্যমে কাজটা সম্পন্ন করার মাইন্ডসেট তৈরী করতে পারবেন।
স্কিল ডেভলপ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের কোর্স করতে হয়, পড়াশোনা বা প্র্যাকটিকেল কাজও করতে হয়। এতে প্রয়োজন অধীর একাগ্রতা ও মনযোগের।মনযোগ ঠিক রাখার জন্য আপনাকে ডিসট্রাকশন বা বাধা ফ্রী থাকতে হবে।একটি গবেষণায় দেখা গেছে, মানুষ কোন কাজে একবার বাধাপ্রাপ্ত হলে সেই কাজে পুনরায় মনযোগ ফিরিয়ে আনতে "সাড়ে একুশ মিনিট" সময় লাগে।তাহলে বুঝতেই পারছেন বাধা কতটা ক্ষতিকর একাগ্রতার ক্ষেত্রে।নিজের মনযোগ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য -
১.প্রতিনিয়ত শরীরচর্চা করতে পারেন।
২.মেডিটেশন করতে পারেন।
৩.স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্য খেতে পারেন। (খাওয়া খাওয়ার ১৫ মিনিট আগে ও ৪৫ মিনিট পরে পানি পান করা উচিত।খাওয়ার সময় পানি পান করলে শরীরে একধরনের এনজাইম নির্গত হয় যার ফলে কিছু এসিড তৈরী হয়।)
২.মেডিটেশন করতে পারেন।
৩.স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্য খেতে পারেন। (খাওয়া খাওয়ার ১৫ মিনিট আগে ও ৪৫ মিনিট পরে পানি পান করা উচিত।খাওয়ার সময় পানি পান করলে শরীরে একধরনের এনজাইম নির্গত হয় যার ফলে কিছু এসিড তৈরী হয়।)
No comments