Career Planning (Part 2)
সেদিন নাভিদের একটু তাড়া থাকায় সবকথাগুলো শেষ করতে পারেনি সে।তাই আজ আবার সামিয়ার সাথে একত্রিত হয়েছে সে।
নাভিদঃ কিরে কি অবস্থা?কেমন আছিস?
সামিয়াঃ এইত ভাইয়া ভালো।তুমি কেমন আছো?
নাভিদঃ আমিও ভালো।তো সেদিনের কথাবার্তা কিছু মাথায় ঢোকাতে পারলি নাকি সব উড়ে গেছে?
সামিয়াঃ না ভাইয়া।আমি বুঝেছি সব।এরপর বাসায় গিয়ে IKIGAI নিয়েও একটু রিসার্চ করলাম।
নাভিদঃ বাহ্।বেশ ভালো।তবে IKIGAI সম্পর্কে বলার আগে আমি তোকে একটি ভালো ক্যারিয়ার মেন্টেইন করার জন্য কি কি করতে হবে সে সম্পর্কে কিছু বলতে চাই।একটি ভালো ক্যারিয়ার মেন্টেইন করার জন্য জন্য তোকে -
* ডেডলাইনকে রেসপেক্ট করতে হবে।
* টু-ডু লিস্ট মেন্টেইন করতে হবে।
* ভালো রিলেশনশিপ বজায় রাখতে হবে।যাকে আমরা র্যাপো মেন্টেইন বলি।
* গ্রোথ মাইন্ডসেট বজায় রাখতে হবে।
* নিজের কাজকে নিয়ে গর্ব করে এগিয়ে যেতে হবে।
* প্রতিদিন জার্নাল লিখবি ও তা পড়বি।
আচ্ছা তুই কি ডেডলাইন,টু-ডু লিস্ট,র্যাপো বিল্ডিং,জার্নাল মেন্টেইন এসব সম্পর্কে জানিস?
সামিয়াঃ কিছুটা জানি ভাইয়া।
নাভিদঃ তাহলে বিস্তারিত শোন।
* ডেডলাইন হলো একটি কাজ তৈরী করার বা জমা দেওয়ার শেষ দিন।সবসময় নিজের ডেডলাইন এর কথা মাথায় রেখে কাজ করবি।ডেডলাইন মিস হলে তোর ক্যারিয়ারে খুব বেশি সফল হতে পারবি না।বিশেষ করে কর্পোরেট ওয়ার্ল্ডে ডেডলাইন খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
* টু-ডু লিস্ট হলো নিজের প্রতিদিনের কাজগুলোর তালিকা তৈরী করা।সবথেকে বেটার হয় যদি তুই আগেরদিন রাতে পরেরদিনের টু-ডু লিস্ট তৈরী করে ফেলিস।তাহলে পরের দিন সকাল থেকেই তুই ফ্রেশভাবে কাজ করতে পারবি।এই টু-ডু লিস্ট মেন্টেইন করাও খুব গুরুত্বপূর্ণ। নাহলে সারাদিনের কাজগুলো তুই গুছিয়ে নিতে পারবি না।
* র্যাপো মেন্টেইন হলো কারো সাথে ভালো সম্পর্কে তৈরী করে তা বজায় রাখাটাই র্যাপো মেন্টেইন।প্রফেশনাল লাইফে তুই ততই উন্নতি করবি তোর র্যাপো যত ভালো হবে।তবে তার মানে এই না যে সবার সাথেই তোকে খাতির জমাতে হবে।দেখেশুনে র্যাপো তৈরী করবি এবং তা মেন্টেইন করবি।
* জার্নাল মেন্টেইন করবি।অর্থ্যাৎ, তুই তোর কাজগুলো জার্নালে লিপিবদ্ধ করবি।হতে পারে সেটা অনলাইন কিংবা অফলাইন।দুটোরই সুবিধা অসুবিধা আছে।তুই ভেবে দেখিস তোর জন্য কোনটা প্রেফারেবল।জার্নাল শুধু লিখলেই হবেনা।তোকে সেগুলো পড়তেও হবে।পড়ে কোথাি যদি তোর মনে হয় কোন কিছু আপডেট বা উন্নত করা উচিত তাহলে করবি।জার্নাল টা মেন্টেইন করা মূলত ফিডব্যাকের জন্য।
সামিয়াঃ জ্বী ভাইয়া বুঝেছি।আচ্ছা ভাইয়া একটি প্রশ্ন আমার মাথায় বারবার আসছে।আমি যেই ক্যারিয়ারই নির্ধারণ করব সেই ক্যারিয়ারেই কি সারাজীবনই থাকব?
নাভিদঃ একটা ভালো প্রশ্ন করেছিস।এক ক্যারিয়ার থেকে আরেক ক্যারিয়ারে যাওয়াকে বলে "ক্যারিয়ার সুইচিং"। ক্যারিয়ার সুইচ করার সময় কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হয়।ভূল সিদ্ধান্তের কারনে পুরো ক্যারিয়ারই শেষ হয়ে যেতে পারে।যদি কখনো ক্যারিয়ার সুইচ করতে চাস তাহলে অবশ্যই
* যে ক্যারিয়ারে সুইচ করে যাচ্ছিস সেখানে আগেরটার চেয়ে অপরচুনিটি কতটা ওইযে আগের মতই সব এপ্লাই করবি।মার্কেট রিসার্চ থেকে শুরু করে সব।
* একটি ক্যারিয়ার থেকে আরেকটি ক্যারিয়ারে সুইচ করতে মাঝখানে কিছু সময়ের প্রয়োজন।অন্ততপক্ষে ২-৩ বছর নেয়া উচিত।
* পরবর্তী ক্যারিয়ারে স্যালারীর ইনক্রিমেন্ট কেমন? মিনিমাম ২৫% এবং সর্বোচ্চ ৫০% পর্যন্ত বেশি কি না তা খেয়াল রাখবি।কারন, নতুন ক্যারিয়ারে তুই অন্যান্য সুযোগ সুবিধাগুলো পাবি না যা রেগুলার এমপ্লয়ীরা পায়।তাই তোকে সেটা স্যালারীর মাধ্যমে পুষিয়ে নিতে হবে।
* নতুন বস কেমন সেটাও দেখতে হবে।বস কি শুধুই একজন বস নাকি একজন মেন্টর?
* প্রমোশনের অপরচুনিটি কেমন। প্রমোশন পেতে সমস্যা হয় এমন ক্যারিয়ারে যাওয়া উচিত না।
* নতুন ক্যারিয়ারে দ্বায়িত্ব কি কি সেটা আগে থেকে জানতে হবে।পূর্ববর্তী ক্যারিয়ারের সাথে এর পার্থক্য কতটা তাও বুঝতে হবে।
* সবশেষে তোকে পূর্ববর্তী ক্যারিয়ারের মানুষদের সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখতে হবে।তুই যদি নতুন ক্যারিয়ারে গিয়ে পূর্বের ক্যারিয়ারের সম্পর্কে খারাপ ধারণ দিস তাহলে তোর প্রতিও তাদের বিরুপ ধারণা সৃষ্টি হবে।মনে রাখবি, একটা প্রতিষ্ঠানের "হেড অফ এইচআর" হয়ত অন্য প্রতিষ্ঠানের "হেড অফ মার্কেটিং " এর পরিচিত।তাই কখনোই বদনাম করা যাবে না।।
সামিয়াঃ ভাইয়া কত সুন্দর করে বুঝাচ্ছ তুমি।কত সহজে বুঝে যাচ্ছি।আচ্ছা সবই তো বুঝলাম।এবার IKIGAI সম্পর্কে বল।
নাভিদঃ এইযে তুই আমাকে মাত্র একটু তেল দিলি এটাও কিন্তু প্রফেশনাল অবস্থায় কাজে লাগে।তবে সময় ও স্থান বুঝে ব্যবহার করতে হয়।যাইহোক, IKIGAI হল একটি জাপানীজ শব্দ।এর অর্থ হলো "Reason For Being".
IKIGAI ৪ টি ধাপে বিভক্ত।
Passion
Mission
Profession
Vocation
* Passion - What you love? তুই কি ভালোবাসিস?কি করতে পছন্দ করিস তা বের করতে হবে।
* Mission - What the world's need? পৃথিবীতে তোর কি করার আছে?তুই কি অর্জন করতে চাস তা ঠিক করতে হবে।
* Profession - What do you are good at? তুই কিসে ভালো তা বের করতে হবে।যেই বিষয়ে তোর অগ্রগতি লক্ষনীয় সেই বিষয়কেই পেশা হিসেবে নেয়া বান্ঞ্চনীয়।
* Vocation - What you can be paid for? তোকে কেউ কিসের জন্য টাকা দেবে?তুই কি কারণে ঐ পজিশন থেকে টাকা পাবি সেটা জানতে হবে।
সামিয়াঃ বুঝেছি ভাইয়া।অনেক কিছু জানলাম।এবার আমার ক্যারিয়ার নির্ধারন করতে অনেক সুবিধা হবে।ধন্যবাদ ভাইয়া।।
নাভিদঃ মাই প্লেজার।তাহলে তো সব বলেই দিলাম।এবার নিজে মস্তিষ্ককে কাজে লাগিয়ে এগিয়ে যা।কোন সমস্যা হলে তো আমি আছিই।
সামিয়াঃ ধন্যবাদ ভাইয়া।ক্যারিয়ার প্ল্যানিং নিয়ে এ্ত সুন্দর একটা ব্রিফ দেওয়ার জন্য।
নাভিদঃ কিরে কি অবস্থা?কেমন আছিস?
সামিয়াঃ এইত ভাইয়া ভালো।তুমি কেমন আছো?
নাভিদঃ আমিও ভালো।তো সেদিনের কথাবার্তা কিছু মাথায় ঢোকাতে পারলি নাকি সব উড়ে গেছে?
সামিয়াঃ না ভাইয়া।আমি বুঝেছি সব।এরপর বাসায় গিয়ে IKIGAI নিয়েও একটু রিসার্চ করলাম।
নাভিদঃ বাহ্।বেশ ভালো।তবে IKIGAI সম্পর্কে বলার আগে আমি তোকে একটি ভালো ক্যারিয়ার মেন্টেইন করার জন্য কি কি করতে হবে সে সম্পর্কে কিছু বলতে চাই।একটি ভালো ক্যারিয়ার মেন্টেইন করার জন্য জন্য তোকে -
* ডেডলাইনকে রেসপেক্ট করতে হবে।
* টু-ডু লিস্ট মেন্টেইন করতে হবে।
* ভালো রিলেশনশিপ বজায় রাখতে হবে।যাকে আমরা র্যাপো মেন্টেইন বলি।
* গ্রোথ মাইন্ডসেট বজায় রাখতে হবে।
* নিজের কাজকে নিয়ে গর্ব করে এগিয়ে যেতে হবে।
* প্রতিদিন জার্নাল লিখবি ও তা পড়বি।
আচ্ছা তুই কি ডেডলাইন,টু-ডু লিস্ট,র্যাপো বিল্ডিং,জার্নাল মেন্টেইন এসব সম্পর্কে জানিস?
সামিয়াঃ কিছুটা জানি ভাইয়া।
নাভিদঃ তাহলে বিস্তারিত শোন।
* ডেডলাইন হলো একটি কাজ তৈরী করার বা জমা দেওয়ার শেষ দিন।সবসময় নিজের ডেডলাইন এর কথা মাথায় রেখে কাজ করবি।ডেডলাইন মিস হলে তোর ক্যারিয়ারে খুব বেশি সফল হতে পারবি না।বিশেষ করে কর্পোরেট ওয়ার্ল্ডে ডেডলাইন খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
* টু-ডু লিস্ট হলো নিজের প্রতিদিনের কাজগুলোর তালিকা তৈরী করা।সবথেকে বেটার হয় যদি তুই আগেরদিন রাতে পরেরদিনের টু-ডু লিস্ট তৈরী করে ফেলিস।তাহলে পরের দিন সকাল থেকেই তুই ফ্রেশভাবে কাজ করতে পারবি।এই টু-ডু লিস্ট মেন্টেইন করাও খুব গুরুত্বপূর্ণ। নাহলে সারাদিনের কাজগুলো তুই গুছিয়ে নিতে পারবি না।
* র্যাপো মেন্টেইন হলো কারো সাথে ভালো সম্পর্কে তৈরী করে তা বজায় রাখাটাই র্যাপো মেন্টেইন।প্রফেশনাল লাইফে তুই ততই উন্নতি করবি তোর র্যাপো যত ভালো হবে।তবে তার মানে এই না যে সবার সাথেই তোকে খাতির জমাতে হবে।দেখেশুনে র্যাপো তৈরী করবি এবং তা মেন্টেইন করবি।
* জার্নাল মেন্টেইন করবি।অর্থ্যাৎ, তুই তোর কাজগুলো জার্নালে লিপিবদ্ধ করবি।হতে পারে সেটা অনলাইন কিংবা অফলাইন।দুটোরই সুবিধা অসুবিধা আছে।তুই ভেবে দেখিস তোর জন্য কোনটা প্রেফারেবল।জার্নাল শুধু লিখলেই হবেনা।তোকে সেগুলো পড়তেও হবে।পড়ে কোথাি যদি তোর মনে হয় কোন কিছু আপডেট বা উন্নত করা উচিত তাহলে করবি।জার্নাল টা মেন্টেইন করা মূলত ফিডব্যাকের জন্য।
সামিয়াঃ জ্বী ভাইয়া বুঝেছি।আচ্ছা ভাইয়া একটি প্রশ্ন আমার মাথায় বারবার আসছে।আমি যেই ক্যারিয়ারই নির্ধারণ করব সেই ক্যারিয়ারেই কি সারাজীবনই থাকব?
নাভিদঃ একটা ভালো প্রশ্ন করেছিস।এক ক্যারিয়ার থেকে আরেক ক্যারিয়ারে যাওয়াকে বলে "ক্যারিয়ার সুইচিং"। ক্যারিয়ার সুইচ করার সময় কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হয়।ভূল সিদ্ধান্তের কারনে পুরো ক্যারিয়ারই শেষ হয়ে যেতে পারে।যদি কখনো ক্যারিয়ার সুইচ করতে চাস তাহলে অবশ্যই
* যে ক্যারিয়ারে সুইচ করে যাচ্ছিস সেখানে আগেরটার চেয়ে অপরচুনিটি কতটা ওইযে আগের মতই সব এপ্লাই করবি।মার্কেট রিসার্চ থেকে শুরু করে সব।
* একটি ক্যারিয়ার থেকে আরেকটি ক্যারিয়ারে সুইচ করতে মাঝখানে কিছু সময়ের প্রয়োজন।অন্ততপক্ষে ২-৩ বছর নেয়া উচিত।
* পরবর্তী ক্যারিয়ারে স্যালারীর ইনক্রিমেন্ট কেমন? মিনিমাম ২৫% এবং সর্বোচ্চ ৫০% পর্যন্ত বেশি কি না তা খেয়াল রাখবি।কারন, নতুন ক্যারিয়ারে তুই অন্যান্য সুযোগ সুবিধাগুলো পাবি না যা রেগুলার এমপ্লয়ীরা পায়।তাই তোকে সেটা স্যালারীর মাধ্যমে পুষিয়ে নিতে হবে।
* নতুন বস কেমন সেটাও দেখতে হবে।বস কি শুধুই একজন বস নাকি একজন মেন্টর?
* প্রমোশনের অপরচুনিটি কেমন। প্রমোশন পেতে সমস্যা হয় এমন ক্যারিয়ারে যাওয়া উচিত না।
* নতুন ক্যারিয়ারে দ্বায়িত্ব কি কি সেটা আগে থেকে জানতে হবে।পূর্ববর্তী ক্যারিয়ারের সাথে এর পার্থক্য কতটা তাও বুঝতে হবে।
* সবশেষে তোকে পূর্ববর্তী ক্যারিয়ারের মানুষদের সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখতে হবে।তুই যদি নতুন ক্যারিয়ারে গিয়ে পূর্বের ক্যারিয়ারের সম্পর্কে খারাপ ধারণ দিস তাহলে তোর প্রতিও তাদের বিরুপ ধারণা সৃষ্টি হবে।মনে রাখবি, একটা প্রতিষ্ঠানের "হেড অফ এইচআর" হয়ত অন্য প্রতিষ্ঠানের "হেড অফ মার্কেটিং " এর পরিচিত।তাই কখনোই বদনাম করা যাবে না।।
সামিয়াঃ ভাইয়া কত সুন্দর করে বুঝাচ্ছ তুমি।কত সহজে বুঝে যাচ্ছি।আচ্ছা সবই তো বুঝলাম।এবার IKIGAI সম্পর্কে বল।
নাভিদঃ এইযে তুই আমাকে মাত্র একটু তেল দিলি এটাও কিন্তু প্রফেশনাল অবস্থায় কাজে লাগে।তবে সময় ও স্থান বুঝে ব্যবহার করতে হয়।যাইহোক, IKIGAI হল একটি জাপানীজ শব্দ।এর অর্থ হলো "Reason For Being".
IKIGAI ৪ টি ধাপে বিভক্ত।
Passion
Mission
Profession
Vocation
* Passion - What you love? তুই কি ভালোবাসিস?কি করতে পছন্দ করিস তা বের করতে হবে।
* Mission - What the world's need? পৃথিবীতে তোর কি করার আছে?তুই কি অর্জন করতে চাস তা ঠিক করতে হবে।
* Profession - What do you are good at? তুই কিসে ভালো তা বের করতে হবে।যেই বিষয়ে তোর অগ্রগতি লক্ষনীয় সেই বিষয়কেই পেশা হিসেবে নেয়া বান্ঞ্চনীয়।
* Vocation - What you can be paid for? তোকে কেউ কিসের জন্য টাকা দেবে?তুই কি কারণে ঐ পজিশন থেকে টাকা পাবি সেটা জানতে হবে।
সামিয়াঃ বুঝেছি ভাইয়া।অনেক কিছু জানলাম।এবার আমার ক্যারিয়ার নির্ধারন করতে অনেক সুবিধা হবে।ধন্যবাদ ভাইয়া।।
নাভিদঃ মাই প্লেজার।তাহলে তো সব বলেই দিলাম।এবার নিজে মস্তিষ্ককে কাজে লাগিয়ে এগিয়ে যা।কোন সমস্যা হলে তো আমি আছিই।
সামিয়াঃ ধন্যবাদ ভাইয়া।ক্যারিয়ার প্ল্যানিং নিয়ে এ্ত সুন্দর একটা ব্রিফ দেওয়ার জন্য।
No comments